ব্রিটেনে অ্যামনেস্টি তথা অবৈধদের সাধারণ ক্ষমার বিষয়টি এখন সবার আলোচনার বিষয়। আলোচনার প্রধান কারণ হচ্ছে মরণঘাতি করোনাভাইরাসের কারনে অবৈধদের চিকিৎসা, বাসস্থান ও জীবিকা নির্বাহে ব্যঘাত হওয়া।

লন্ডনভিত্তিক বাংলা টেলিভিশন "চ্যানেল এস" -এর উপস্থাপক মাহি জলিলের হিন্দু সম্প্রদায়কে হেয় করে দেওয়া বর্ণবাদী মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছেন টাওয়ার হ্যামলেটসের এক্সিকিউটিভ মেয়র জন বিগস্।

বিশ্ব মা দিবসে দি আইরিশ বাংলা বার্তার সকল সম্মানিত পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি রইল আন্তরিক শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা। ১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেসে মা দিবস ঘোষণা দেওয়া হয়। ব্রিটেনে প্রথম শুরু হয়েছিল এই রেওয়াজ।

যখন চীনে করোনাভাইরাস দেখা দিলো তখন আমাদের দেশের ওয়াজিদের বলতে শোনা গেলো মুসলিম নিধনের কারণে চীনে আল্লাহর গজব পড়েছে। আল্লাহ তার সৈন্য কোরোনাভাইরাস রূপে পাঠিয়েছেন। তারপর তারা চীনের প্রেসিডেন্টকে মসজিদে ঢুকিয়ে নামাজ পর্যন্ত পড়িয়ে ছাড়লেন।

মাস শেষ হতে চললো, প্রবাসীদের সংকটও ঘনীভূত হওয়া শুরু হলো। অনেকেই মাসের শেষে এবার বেতন পাবেন না, পেলেও অনেকে আংশিক পাবেন। অনেকেই সম্পূর্ণ বেকার। দেশে অবস্থিত পরিবারের মাসিক ভরণপোষণের খরচ হয়তো পাঠানো হবে না।

ইতালিতে বার-রেস্টুরেন্টসহ কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা প্রবাসী বাংলাদেশীদেরও ঘরে থাকতে হচ্ছে আরও কিছুদিন। ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা আর শঙ্কায় রয়েছেন তারা। পুরো দেশবাসী তাকিয়ে আছে লকডাউন শিথিলের প্রথম দিনের দিকে।

আমরা অনেকেই জানি, প্রতি চার বছর অন্তর নভেম্বর মাসের ২য় সপ্তাহের ১ম মঙ্গলবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেদিন রাতেই ফলাফল ঘোষনা করতে করতে দুইটা আড়াইটা বেজে যায়।

সরকারি এক কর্মকর্তাকে এমপি হিসেবে ভয় দেখানোর অভিযোগে পদত্যাগ করেছেন বৃটিশ বাণিজ্যমন্ত্রী কনোর বার্নস। এমন ভয় দেখানোর দায়ে তাকে দায়ী করেছে হাউজ অব কমন্সের কমিটি। ওই কমিটির এক রিপোর্টের পর তিনি পদত্যাগ করলেন।

কানাডার অন্টারিও প্রদেশে বাংলাদেশী মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যদের ফিউনারেল প্রক্রিয়া বা দাফন কাজ সহজ করতে 'বাংলাদেশ মুসলিম ফিউনারেল সার্ভিসেস' নামে একটি অলাভজনক সেবামূলক সংগঠন তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে।

করোনা সংকটে বিপর্যস্ত অর্থনীতির সুরক্ষায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য রাষ্ট্রগুলোর জন্য যে সব ছাড় দিচ্ছে তার বেশিরভাগ সুবিধা পাচ্ছে জার্মানির মতো ধনী দেশগুলো৷ এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, তবে কি ইইউর একক বাজারে ধনী রাষ্ট্রগুলো অন্যায্য সুবিধা পেতে যাচ্ছে৷ আর গরীব রাষ্ট্রগুলোকে আরো গরীব হওয়ার পথে ঠেলে দেয়া হচ্ছে?