২০০৭ সালে এক মিসরীয়কে ইচ্ছাকৃত খুন করার অপরাধে ০৭ই অক্টোবর ২০১১ সৌদি আরবে আট জন বাংলাদেশীর জনসমক্ষে শিরচ্ছেদ করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড নিয়ে যতটা নয় তার চেয়ে বেশী মৃত্যুদণ্ডের প্রক্রিয়া অর্থাৎ জনসমক্ষে শিরচ্ছেদ নিয়ে বাংলাদেশ সহ বিশ্বে প্রতিক্রিয়া হয়েছে প্রবল।

দেশে পঞ্চাশ বছর আগেও আমাদের ইমাম চাচারা ছিলেন হাস্যমুখ স্নেহপ্রবণ আর ক্ষমাশীল। তাই সব ধর্মের মানুষ তাঁদের অনেক শ্রদ্ধা করত। এখন কিছু মওলানা আছেন যাঁরা ইসলামের নামে হুংকার দেন ও ব্ল্যাকমেইলিং করেন, নীচে উদাহরণ দেখুন।

ওয়ার্ল্ড মুসলিম কংগ্রেসের প্রযোজনায় ১৪ই জানুয়ারী ২০১২ তারিখে যৌতুকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য ফারজানা ইয়াসমিন নিপা ও তার বাবা-মায়ের সম্মানে বেসরকারী সংগঠন ‘‘মায়ের আঁচল’’ এক সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। যৌতুকের বিরুদ্ধে আইন থাকলেও এই ভয়ংকর কুপ্রথায় বাংলাদেশে স্বামীপক্ষ বহু নারীকে নির্মমভাবে অপমান, নির্যাতন, প্রহার, আগুনে দগ্ধ এমনকি খুন পর্যন্ত করে।

কি আর বলব। অনেক দু:খে চুপ করে থাকতে হয় আবার চুপ করে থাকলে চলেও না। ওরা আর নবীকে কি অপমান করেছে, ওদের চেয়ে নবীকে শতগুণ বেশী অপমান করেছি আমরাই। প্রমাণ চান? খুলে দেখুন সহি বুখারী ১ম খণ্ড হাদিস ৩৬০।