তুমি যখন নোনা পানির ভেতর
বুক হালকা করার কোরামিন খুঁজছিলে
আমি তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিয়ে
বিছানায় শুয়ে শুয়ে পূর্ণিমার ভরা চাঁদ দেখছিলাম।
তোমার এবং আমার পার্থক্য এখানেই।
আমি বেদনার বিষের পেয়ালায় খোঁজে নেই আনন্দপ্রসাদ। হয়ে উঠি প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী। বেঁচে থাকার খোয়াব দেখি, আর দেখি জীবন্মৃত পৃথিবীর অনন্ত ভবিষ্যত।
ওই চেয়ে দ্যাখ -
কলম্বাসের এমেরিকা আর খুব বেশি দূরে নয়, যাপিত জীবনের সব ভুলে এগিয়ে চলছে সাহসী নাবিকের দল
আকাশ থেকে খসে পড়া নক্ষত্রদের মতো। হলফ করে বলে দিতে পারি আমি, বিজয় তাদের সুনিশ্চিত।
আগাম প্রণতি তাই
তিমির কাটিয়ে তোলায় ব্যস্থ ওইসব সূর্যসন্ধানী সত্যসাধকদের।
বাদুড়ের স্যুপ, বনরুই খাবার টেবিলে এনে
জন্ম দিয়েছে যারা এক চরিত্রহীন বেশ্যার
তার বিরুদ্ধে আমার কোনো নালিশ নেই। আমি বিচার চাই তাদের
ফাঁসি চাই তাদের
যারা বেশ্যার জন্ম দিয়ে করেছে মস্তি
গোপনে গোপনে একে করেছে পাচার
দেশ থেকে দেশ-দেশান্তরে।
সাজেদুল চৌধুরী রুবেল
ইমেইলঃ এই ইমেইল ঠিকানাটি spambots থেকে রক্ষা করা হচ্ছে। এটি দেখতে হলে আপনার জাভা স্ক্রিপ্ট সক্রিয় থাকতে হবে।
লিমরিক, আয়ারল্যান্ড
২৬শে এপ্রিল, ২০২০