প্রায়ই আমরা যখন লিনাক্স সম্পর্কে কথা বলি মানুষের সাথে তখন কিছু কমন প্রশ্ন ব্যবহারকারীদের জিজ্ঞাসা করতে দেখি। এখানে একজন কাল্পনিক প্রশ্নকর্তা ও উত্তরদাতার মধ্যে কথোপকথন তুলে ধরা হলো। আশা করি নিন্মোক্তে কথোপোকথন পড়ার পর আপনারা লিনাক্স ব্যবহারে আগ্রহী হবেন।

লিখেছেন আলোকিত: উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের অনেকেই লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান একে জটিল এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি অপারেটিং সিস্টেম ভেবে। তাদের ধারণা পুরোপুরি ভুল নয়... একসময় সত্যিই তাই ছিল। কিন্তু এখন সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি হয়েছে উবুন্টু লিনাক্স যা উইন্ডোজের চেয়েও অনেক সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব। এখানে উবুন্টু লিনাক্সের কিছু সুবিধা তুলে ধরছি, এবং একই সাথে উইন্ডোজের দূর্বলতাগুলো উল্লেখ করছি।

হেলেনা এবং গ্লোরিয়ার অফিসিয়াল ব্যবহারকারী নির্দেশিকা দুটি এখন থেকে বাংলায় ডাউনলোডের জন্য পাওয়া যাবে। এই ব্যবহারকারী নির্দেশিকা দুটি লিনাক্স মিন্টের অফিসিয়াল সার্ভার কিংবা লিনাক্স মিন্ট বাংলাদেশের সার্ভার থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

কম্পিউটারে অন্যের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমরা উইন্ডোজে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। উইন্ডোজের এই ইউজার পাসওয়ার্ড সহজেই হ্যাক করা যায়। আবার সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দিলেও ভাঙ্গা যায় সহজে। কিন্তু উইন্ডোজে যদি ইউজার পাসওয়ার্ড ছাড়াও আরেকটি পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত করা যায় তাহলে কেমন হয়!

যাদের উইন্ডোজ ভিসতা চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার সাপোর্ট না থাকে তবে আপনি একটু নিচের সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করে আপনার এক্সপি কে দিতে পারেন ভিসতা লুক। উইন্ডো ব্লাইন্ড: এই সফটওয়্যারটি দিয়ে উইন্ডোজ এক্সপির বিভিন্ন স্টাইল পরিবর্তন করতে পারবেন।

জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় যদি ব্রাউজারটি কোন টেক্সট (লেখা) শব্দ হিসাবে পড়ে শোনাতো তাহলে কেমন হতো! মাইক্রোসফট উইন্ডোজে টেক্সট টু স্পেস এর মতই ফায়ারফক্সের এ্যাড-অন্স দ্বারাও সাইটের যেকোন টেক্সট এক ক্লিকেই পড়ে শোনার ব্যবস্থা আছে।

কম্পিউটার ল্যাব, সাইবার ক্যাফে বা অফিসের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা কে কি করছে তা মনিটর এবং নিয়ন্ত্রণ করা দারুন এক সফটওয়্যার হচ্ছে ক্লাসরুম স্পাই। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের দারুন কাজে দেবে। 

নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম যাই হোক না কেন, হোম বা স্মল অফিস নেটওয়ার্ক সেটআপ করার জন্য সাধারণত বেশ কতগুলো ধাপ অনুসরণ করতে হয়। নেটওয়ার্ক সেটআপের প্রধান ধাপগুলো নিয়ে এবার আলোচনা করা হয়েছে, যা উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে অনুসরণ করতে পারেন। এ লেখায় মূলত উইন্ডোজ ৭ এনভায়রনমেন্টে ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সেটআপের ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।

আমরা জানি যে প্রথম দিকে Computer Networking ছিল মেইন ফ্রেম ভিত্তিক। ১৯৫৮ সালে প্রথমে Network আবিষ্কার হয়েছে যা Sage নামে পরিচিত।এটি প্রথমে আমেরিকা ও কানাডা তে ব্যাবহার করা হয়েছিল।অর্থাৎ Semi automated GOUND Environment যা ব্যাবহার করা হয়েছিল আমেরিকা ও কানাডার সরকারী COMPUTER গুলো কে যুক্ত করার জন্য।

সহজভাবে বলতে গেলে বলা যায়, ফিজিক্যাল রাউটার ছাড়াই সফটওয়্যারের মাধ্যামে রাউটারে সুবিধা ভোগ করাটাই হলো Virtual Router । ধরে নেওয়া হচ্ছে আপনাদের কমপক্ষে বেসিক নেটওয়ার্কি এবং মাক্রোসফট উইন্ডোজ সম্পর্কে ধারণা আছে।