প্রেস বিজ্ঞপ্তি: টিঊম নিবাসী প্রবাসী বাংলাদেশী মোঃ আইনুল হক আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকার দিকে আকস্মিক ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মরদেহ এই মুহূর্তে গলওয়েতে আছে। মরদেহ সংক্রান্ত পরবর্তী কার্য্যক্রম দ্রুত অবগত করা হবে।

বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে স্বমহিমায়, স্বগৌরবে যারা নিজেদের কর্তব্য আর দায়িত্বে অবিচল থেকে স্থানীয় কমিউনিটিতে অসামান্য অবদান রেখে যাচ্ছেন ডাঃ মুসাব্বির হোসাইন তাদের মধ্যে অন্যতম।

ছবি কথা বলে। কর্ক থেকে রফিক ভাই কয়েকদিন আগে একটি ছবি পাঠালেন। ছবিটি সম্ভবত ২০০৯ সালে তোলা। ড. সাইদুর রহমান সাহেব যখন লন্ডনস্থ হাইকমিশনার ছিলেন তখন তাকে লিমরিকের একদল উৎসাহী ও উদ্যমী তরুণ সংবর্ধনা জানানোর জন্য বিশেষ আমন্ত্রণের মাধ্যমে লিমরিকে আনেন।

আয়ারল্যান্ডের লিমেরিক সিটির ডেপুটি মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হওয়ায় জনাব আজাদ তালুকদারকে আইরিশ বাংলা বার্তা এর পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। সাফল্যের এই ধারা অব্যাহত রেখে আগামীর দিনগুলোতে রাজনীতির ময়দানে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করে সুউচ্চ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন ও আমাদের গৌরবান্বিত করবেন এই শুভকামনায়......

বিদেশ বিভুঁইয়ে বাংলাদেশের কমিউনিটি গড়ে তোলার মূল লক্ষ্য হচ্ছে নিজ দেশের মানুষের সঙ্গে সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বজায় রাখা। প্রথম দিকে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা সংগঠন এ ধরনের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করলেও এখন তাদের বিপরীত কর্মকাণ্ড ভাবিয়ে তুলছে সচেতন মহলকে।

কথায় আছে, কাজ দিয়ে কাজী। ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার, চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে এমপি, মন্ত্রী-মিনিস্টার যাই বলিনা কেনো যদি তাদের মাধ্যমে সমাজে দৃশ্যমান কোনো কাজ প্রতিফলিত না হয় তাহলে সেই পদ পদবির যেমন মূল্য থাকেনা তেমনি সমাজে তা গুরুত্বও বহন করেনা।

আজ শনিবার, (২০শে জুন, ২০২০) আয়ারল্যান্ডের সুহাদা ফাউন্ডেশনে- মসজিদ, স্কুল ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মানের জন্য খাবার বিক্রির মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন-১৫ (বেলেনচার্ডসটাউনে) -এ নির্মিত হচ্ছে এই আধুনিক মসজিদ।

ভূমিকাঃ ফেইসবুকে এবং অন্যান্য সূত্রে আয়ারল্যান্ড প্রবাসী বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী আবাই কি এবং এই সংগঠনের কি প্রয়োজন এই প্রশ্ন বিভিন্নভাবে উত্থাপন করেছেন। আমার কাছে প্রথমেই মনে হয়েছে এই প্রশ্ন উত্থাপনের কারণ কি?

লেখালেখি করা হয় না অনেক দিন। লিখতে মন বসে না, সহজভাবে বললে বলা যায়, এখন আর আগের মতো লেখা আসে না। চেষ্টাও করি না। সময় পেলেই বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা দিই। এতে আমার স্ত্রী বিরক্ত হয়ে মাঝেমধ্যে কিছুটা খোঁচা দিয়েই বলেন, তুমি না লেখক-কবি ছিলে, কোথায় আজ তোমার লেখা; অনুভূতি বুঝি ভোঁতা হয়ে গেছে!

আজ থেকে ৫ বছর আগেও এতবেশি বাংলাদেশি ইউরোপ-আমেরিকায় ছিল না। বিদেশকে এখন আর অপরিচিত মনে হয় না। কারও মামার বাড়ি, কারও খালার বাড়ি। ইউরোপটাকে এখন এমনই মনে হয়। যার কেউ নাই তারও কোনও না কোনও আত্মীয় আছে। আমার নিজের কথাই বলি, আমি যখন দেশ ছাড়ব তার ৫ বছর আগে থেকেই আমার ভাই লন্ডন প্রবাসী।