করোনা-যুদ্ধের নায়ক হিসাবে প্রশংসিত এখন প্রত্যেক ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশকর্মী ও সাংবাদিকরা। তবে অনেকেই ভুলে গেছেন তাদের কথা যারা এই মহামারীর সময় দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে এবং জীবনের ঝুকি নিয়ে নিশ্চিত করছেন খাদ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির সরবরাহ।

গত কয়েকদিন ধরে সমুদ্রে ভাসমান ৫ শতাধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিতে বাংলাদেশকে টেলিফোনে অনুরোধ জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। সোমবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া ও কমনওয়েলথ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী লর্ড আহমেদ টেলিফোনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ অনুরোধ জানান।

বৃষ্টিতে ভিজে নিজের হাতে তৈরি করা ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও ডাকসুর সদস্য তিলোত্তমা সিকদার। আজ রবিবার বিকালে বরিশাল শহরে প্রচণ্ড বৃষ্টি উপেক্ষা করে তিনি ভাসমান ও শ্রমজীবী মানুষের হাতে ইফতার সামগ্রী তুলে দেন। 

শ্রমিকদের ঘাম শুকিয়ে যাওয়ার আগেই তাদের মজুরি পরিশোধ করে দেয়ার জন্য হাদিসে সুস্পষ্ট ভাবে নির্দেশ রয়েছে। অথচ এই শ্রমিকরা যুগ যুগ ধরে নিস্পেষিত, শোষিত হয়ে আসছে। সময় মতো তারা তাদের বেতন ভাতা পাননা।

পৃথিবীর ধর্মপ্রান মুসলমানরা সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন দোয়া ও রহমতের রমজান মাসটির জন্য। নুতন টুপি, আতর, তসবিহ ক্রয়ে প্রস্তুতি নেয়া ইবাদত বন্দেগীর।

মন্ত্রী ইমরান আহমদঃ প্রবাসীদের খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তার জন্য প্রথম ধাপে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশের ২৪ টি দূতাবাস ও হাইকমিশনে এই অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

Family Charity Organisation সিরাজগন্জ সদর "কান্দাপাড়া মন্ডল একাডেমীর" পক্ষ থেকে দুস্থ ও অসহায় মানুষদের মাঝে বাড়ি বাড়ি ত্রান পৌচ্ছে দেয়ার প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে। মহান আল্লাহ রহমতে ইনশাল্লাহ্ এই ত্রান সকলকে সুষ্ঠভাবে বিতরণ করা হবে। 

আজ ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। আজ থেকে ৪৯ বছর আগে একাত্তর সালের এই দিনে হানাদার বাহিনী কর্তৃক আক্রান্ত বাঙালী জাতির আলোকবর্তিকা হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের শপথগ্রহণ আর মুক্তির সনদ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে কবর রচিত হয় অখণ্ড পাকিস্তানের।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে কোনো প্রবাসীর মৃত্যু হলে প্রত্যেকের পরিবারকে তিন লাখ টাকা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদ।

করোনা সংকট মোকাবেলায় বন্ধ হয়েছে খেটে খাওয়া মানুষের রুটি-রুজির পথ। এখন বাংলাদেশের প্রতিটি সাধারণ মানুষই এক রকম অসহায়ত্বের ভেতর দিন যাপন করছে।